সার্টিফিকেট, নম্বরপত্র বা প্রবেশপত্র হারিয়ে গেলে দেরি না করে যত তারাতারি সম্ভব এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। তার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার এলাকার নিকটবর্তী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করতে হবে। জিডির একটি কপি থানায় এবং একটি কপি অবশ্যই নিজের কাছে রাখতে হবে। এরপর যেকোনো একটি দৈনিক পত্রিকায় আপনার ডকুমেন্ট হারানোর বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
অবশ্যই বিজ্ঞপ্তিতে আপনার নাম, শাখা,পরীক্ষার কেন্দ্র, রোল নম্বর, পাসের সাল, বোর্ডের নাম এবং কিভাবে আপনি আপনার ডকুমেন্ট হারিয়েছেন তা সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।
এরপর আপনাকে যেতে হবে যে বোর্ডের অধীনে আপনি পরীক্ষা দিয়েছেন সেই শিক্ষা বোর্ডে।
তারপর ঐ শিক্ষাবোর্ডের ‘তথ্যসংগ্রহ কেন্দ্র’ থেকে এপ্লিকেসন ফর্ম সংগ্রহ করে তা নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।
এরপর নির্ধারিত ফি ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে বোর্ডের সচিব বরাবর জমা দিতে হবে। টাকা জমা দেয়ার পরই আবেদন কার্যকর হবে। আবেদন পত্রের সঙ্গে অবশ্যই মূল থানার জিডির কপি,পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির কাটিং ও ব্যাংক ড্রাফট জমা দিতে হবে।
আবেদনপত্রে যা পূরণ করতে হবেঃ-
আবেদন পত্রের প্রথমেই আপনাকে উল্লেখ করতে হবে আপনি কোন পরীক্ষার কী হারিয়েছেন এবং কী কারনে আবেদন করছেন।
আবেদন পত্রের বিভিন্ন অংশে ইংরেজি বড় অক্ষরে এবং বাংলায় স্পষ্ট অক্ষরে আপনার নাম,আপনার পিতা-মাতার নাম,আপনার জন্ম তারিখ সহ আপনার রোল নম্বর,রেজিঃ নম্বর,পাসের সন ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
পরবর্তী অংশে জাতীয়তা, বিজ্ঞপ্তির বর্ননা (যে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেটির নাম ও তারিখ) এবং ব্যাংকের যে শাখায় ব্যাংক ড্রাফট করেছেন সে শাখার নাম, ড্রাফট নম্বর এবং তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
আবেদন পত্রে আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশের প্রয়োজন হবে। এতে তার দস্তখত ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে। আর প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান এর প্রার্থী হন তাহলে প্রার্থীদের আবেদন পত্রে অবশ্যই গেজেটেড কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে।
সাময়িক সনদ, নম্বরপত্র, প্রবেশ পত্র ফি (জরুরি ফি সহ) ১৩০ টাকা। এ ছাড়া ত্রি-নকলের জন্য ১৫০ টাকা এবং চৌ-নকলের জন্য ২৫০ টাকা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে জমা দিতে হতে পারে।
আজ এই পর্যন্তই।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন,Currentshare.com এর সঙ্গে থাকুন।
অবশ্যই বিজ্ঞপ্তিতে আপনার নাম, শাখা,পরীক্ষার কেন্দ্র, রোল নম্বর, পাসের সাল, বোর্ডের নাম এবং কিভাবে আপনি আপনার ডকুমেন্ট হারিয়েছেন তা সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হবে।
এরপর আপনাকে যেতে হবে যে বোর্ডের অধীনে আপনি পরীক্ষা দিয়েছেন সেই শিক্ষা বোর্ডে।
তারপর ঐ শিক্ষাবোর্ডের ‘তথ্যসংগ্রহ কেন্দ্র’ থেকে এপ্লিকেসন ফর্ম সংগ্রহ করে তা নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে।
এরপর নির্ধারিত ফি ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে বোর্ডের সচিব বরাবর জমা দিতে হবে। টাকা জমা দেয়ার পরই আবেদন কার্যকর হবে। আবেদন পত্রের সঙ্গে অবশ্যই মূল থানার জিডির কপি,পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির কাটিং ও ব্যাংক ড্রাফট জমা দিতে হবে।
আবেদনপত্রে যা পূরণ করতে হবেঃ-
আবেদন পত্রের প্রথমেই আপনাকে উল্লেখ করতে হবে আপনি কোন পরীক্ষার কী হারিয়েছেন এবং কী কারনে আবেদন করছেন।
আবেদন পত্রের বিভিন্ন অংশে ইংরেজি বড় অক্ষরে এবং বাংলায় স্পষ্ট অক্ষরে আপনার নাম,আপনার পিতা-মাতার নাম,আপনার জন্ম তারিখ সহ আপনার রোল নম্বর,রেজিঃ নম্বর,পাসের সন ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে।
পরবর্তী অংশে জাতীয়তা, বিজ্ঞপ্তির বর্ননা (যে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেটির নাম ও তারিখ) এবং ব্যাংকের যে শাখায় ব্যাংক ড্রাফট করেছেন সে শাখার নাম, ড্রাফট নম্বর এবং তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
আবেদন পত্রে আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশের প্রয়োজন হবে। এতে তার দস্তখত ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে। আর প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান এর প্রার্থী হন তাহলে প্রার্থীদের আবেদন পত্রে অবশ্যই গেজেটেড কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে।
সাময়িক সনদ, নম্বরপত্র, প্রবেশ পত্র ফি (জরুরি ফি সহ) ১৩০ টাকা। এ ছাড়া ত্রি-নকলের জন্য ১৫০ টাকা এবং চৌ-নকলের জন্য ২৫০ টাকা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে জমা দিতে হতে পারে।
আজ এই পর্যন্তই।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন,Currentshare.com এর সঙ্গে থাকুন।
Post a Comment Blogger Facebook