0
আসুন আমরা যেনে নেই নেটওয়ার্ক এর সম্পর্কে সকল কিছু।
Networking Details

1G Network: 1G নেটওয়ার্ক বলতে সাধারনত প্রথম জেনারেশনের নেটওয়ার্ককে বুঝায়। এটা অবশ্য সবার জানার কথা। মুল বিষয়  হল এর বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী??
1G নেটওয়ার্ক এর প্রথম বৈশিষ্ট্য হলো ডিজএডভান্টেজ বলা যেতে পারে। কারন হল এর একটি নির্দিষ্ট এরিয়া লিমিট ছিল। এর ফলে শুধু মাত্র ঐ নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে কল বা মেসেজ পাঠানো যেত।
এছারাও অবশ্যই প্রতিটা জেনারেশনে উল্লেখযোগ্য একটি বৈশিষ্ট্য হলো এর পরিবর্তিত স্পীড। সাধারনত 1G নেটওয়ার্কের স্পীড ছিল 28-56kbps মাত্র।

2G Network: 2G নেটওয়ার্ক হল সাধারনত দ্বিতীয় প্রজন্মের নেটওয়ার্কিং সিস্টেম।  2G নেটওয়ার্ক মূলত Narrow band বা সংকীর্ণ ব্যান্ড বেসড নেটওয়ার্কিং সিস্টেম।
2G নেটওয়ার্কেই প্রথমবারের মত ডিজিটাল ফরম্যাটে সিগন্যাল গুলো ট্রান্সফার এর সিস্টেম করা হয় এবং এর গুনগত মানও 1G এর চেয়ে তুলনা মূলক ভাবে অনেকটা উন্নত হয়।
2G নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে GPRS(General Packet Radio Service) সহ নেটয়ারকের স্পীড 50kbps করা হয়। আর EDGE(Enhanced Data rates for GSM Evolution) সহ 2G তে স্পীড 250kbps করা হয়। যদিও প্রাক্টিক্যালি তা সম্পুর্ন পাওয়া যায় না।

3G Network: অনলাইনে লাইভ টিভি, হাই ডেফিনেশন HD ভিডিও,লাইভ ভিডিও কলিং সিস্টেম, ইত্যাদি মূলত যার জন্য সম্ভব হয়েছে তা হল তৃতীয় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক বা 3G নেটওয়ার্ক।
2G এর চেয়ে 3G নেটওয়ার্কের কোয়ালিটি ও স্পীড দুইটাই অনেক বেশি উন্নত। যার ফলে ভিডিও কলিংসহ অন্যান্য সুবিধাগুলো সম্ভব হয়েছে 3G তে।

3G এর উন্নত ভার্শন যে 3.5G, 3.75G ও HSPS। 3G এর ডাউনলোড স্পীড 384kbps-2mbps, 3.5G এর ডাউনলোড স্পীড 1.8mbps-3.5mbps,
আর 3.75G এর ডাউনলোড স্পীড সরবোচ্চ 14.4mbps পর্যন্ত হতে পারে।

4G Network: 3G এর তুলনায় বলতে গেলে 4G নেটওয়ার্কের স্পীড হল আরও বেশি উন্নত।সাধারনত এর ডাউনলোড স্পীড 100mbps থেকে 1gbps পর্যন্ত হতে পারে।

Post a Comment Blogger

 
Top